সব ভাইরাসই সময়ের সঙ্গে স্বভাবতই বদলাতে থাকে, সার্স-কোভিড-২ এক্ষেত্রে কোন ব্যতিক্রম নয়।
২০২০ সালের শুরুর দিকে যখন এই ভাইরাসটি প্রথম চিহ্নিত হয়, তারপর এটির হাজার হাজার মিউটেশন হয়েছে।
মিউটেশনের মাধ্যমে এভাবে যে পরিবর্তিত ভাইরাস তৈরি হয়, তাকে বলা হয় ভ্যারিয়েন্ট। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বেশিরভাগ মিউটেশনের ফলে ভাইরাসটির মূল গঠনের ওপর খুব কম বা একেবারে কোন প্রভাবই আসলে পড়ে না। সময়ের সঙ্গে এটি বিলুপ্তও হয়ে যায়।
কিন্তু কোন কোন মিউটেশন এমনভাবে ঘটে, যা ভাইরাসটিকে টিকে থাকতে এবং বংশবৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞরা সার্স-কোভিড-টু কতটা কীভাবে বদলাচ্ছে তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, যাতে বড় কোন পরিবর্তন ধরা পড়লে সে অনুযায়ী সরকারগুলো ব্যবস্থা নিতে পারে।
তাহলে এই যে ভাইরাসটির নতুন নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়ছে, তা নিয়ে আমাদের কতটা উদ্বিগ্ন হওয়া উচিৎ?